নোটবন্দি কৃষকদের জন্য দুঃস্বপ্নের মতো, ষষ্ঠ বর্ষপূর্তিতে কেন্দ্রকে তোপ রাহুলের

নোটবন্দির ৬ বছর পূর্তি হল মঙ্গলবার। ভারত জোড়ো যাত্রায় একটি জমায়েতে এই বিষয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাহুল গান্ধি ফের আক্রমণ করলেন কেন্দ্রকে। তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী নোটবন্দির ফলে কালো টাকা তো উদ্ধার করা যায়ই নি, বরং কৃষক এবং মধ্য ও ছোটো ব্যবসায়ীর ওপর কেন্দ্রের আক্রমণ নেমে এসেছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন তিনি।
কৃষি ঋণ মুকুব ইস্যু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কৃষকদের দুর্দশা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। তাঁদের ঋণ মুকুব না করে সরকার পুঁজিপতিদের ঋণ মুকুব করছে। তিনি আরো বলেন, “আমি আজ একজন কৃষকের সঙ্গে দেখা করেছি, তিনি জানালেন যে সরকার এবং কৃষকেরা বিমা প্রিমিয়াম প্রদান করলেও, দুই থেকে তিনটি কোম্পানি প্রকৃত সুবিধাভোগী যারা প্রিমিয়াম পাচ্ছে এবং কৃষকরা কিছুই পাচ্ছেন না।”
সূত্র- দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পাঞ্জাবে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ কৃষকের আত্মহত্যা

পাঞ্জাবের খান্নায় ধামোত খুর্দ গ্রামে মঙ্গলবার আবার এক কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা সামনে এল। মৃত কৃষকের নাম সুখজিৎ সিং (৩৫)। সূত্রের খবর, তিনি ট্রাক্টর কেনার জন্য ঋণ নেন। সেই ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েন। এরপরেই তিনি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
কৃষক সংগঠনের সদস্যরা মৃতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। এবং তাঁরা পাঞ্জাব সরকারকে কৃষকের ঋণ মুকুবের দাবিও জানান।
সূত্র- দ্য ট্রিবিউন
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সারের কালোবাজারি রুখতে রাস্তা অবরোধে কৃষকরা

সারের কালোবাজারির বিরুদ্ধে রাস্তা অবরোধ করলেন কৃষকরা। সোমবার গাজলের কৃষ্ণপুরে গাজল-বামনগোলা পূর্ত সড়কে রানীগঞ্জ- ১, ২ সাহাজাদপুর এবং সালাইডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষকরা সম্মিলিতভাবে এই রাস্তা অবরোধে অংশ নেন। রাস্তা অবরোধের পাশাপাশি তাঁরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান। মনোতোষ মণ্ডল বলেন, এখানকার কৃষকরা ঋণ নিয়ে চাষ করেন। রাজ্য সরকারের থেকে উৎপাদিত ফসলের সঠিক দাম না দেওয়ায় যথেষ্ট বিপাকে পড়েছেন এলাকার কৃষকরা। পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে পুলিশ এসে ঘটনার সামাল দেয়। যদি কৃষকদের দাবি মানা না হয় তাহলে তাঁরা ভবিষ্যতে আরও বড় আন্দোলন করার পরিকল্পনা করছেন।
সূত্র- উত্তরবঙ্গ সংবাদ
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সেচের জলে তলিয়ে গেল পঞ্চাশ বিঘা জমি, চিন্তায় কৃষকরা

বাঁকুড়ার সোনামুখী ব্লকের ডিহিপাড়া পঞ্চায়েতের অন্তর্গত রাঙামাটি গ্রামে সেচ খালের তরফ থেকে ছাড়া হল জল। আর তার জেরেই তলিয়ে গেল পঞ্চাশ বিঘা কৃষিজমি।
জানা গেছে, ইতিমধ্যেই জমিতে ধান কাটার সময় হয়ে গেছিল। ঠিক এই সময়ে প্লাবিত হয়ে জলের তলায় তলিয়ে যায় কৃষকদের জমি। এই ঘটনায় দুর্দশার মুখে পড়েছে কৃষকরা। পাশাপাশি তাঁদের আশঙ্কা, আলু চাষেরও যথেষ্ট ক্ষতি হতে পারে। ঘটনাটি নিয়ে সোনামুখী ব্লকের বিডিও দেবলীনা সর্দার ব্লক কৃষি আধিকারিককে ঘটনার তদন্ত করে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
সূত্র- টিভি নাইন বাংলা
বিশদে পড়তে এখানে ক্লিক করুন